পয়লা জানুয়ারি থেকে ধূপগুড়ি পুর এলাকায় বন্ধ হয়েছে প্লাস্টিকের ব্যবহার
গত বছর থেকেই ব্যবসায়ীদের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করেছে পুরসভা। প্রশাসনের উদ্যোগে সায় দিয়েছেন ব্যবসায়ীরাও। চল্লিশ মিলি মাইক্রনের কম ঘনত্বের প্লাস্টিক ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে পুরসভা। অসাধু ব্যবসায়ীদের লাগাম টানতে আনা হয়েছে প্লাস্টিকের ঘনত্ব মাপার যন্ত্র থিকনেস গজ।
এলাকাবাসীর সহযোগিতায় খুশি পুরসভাও। দেরিতে হলেও প্রশাসন থেকে এলাকাবাসীর এই সক্রিয় পদক্ষেপে খুশি পরিবেশ প্রেমীরাও।
শিলিগুড়ি-জলপাইগুড়ি করে দেখাতে পারেনি। কিন্তু, ছোট শহর ধূপগুড়ি দূষণ রোধে দৃষ্টান্ত স্থাপন করল। নতুন বছরে শুরু হল দূষণমুক্ত পথচলা।
খবর পেয়ে রায়গঞ্জ থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে ছুটে যায়। ঘটনার সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগে একজনকে আটক করা হয়েছে। আহত ভক্তের অভিযোগ তৃণমূল কংগ্রেস আশ্রিত সমাজ বিরোধীরা তাঁর উপর হামলা চালিয়েছে। যুব তৃণমূল কংগ্রেসের সহ সভাপতি সানকিং দাস জানিয়েছেন, ভক্তবাবু পুরোপুরি মিথ্যা অভিযোগ করছেন। এলাকায় সমাজবিরোধী হিসেবে তাঁর পরিচিতি আছে। রাতে শিবপুজো চলার সময়ে মদ্যপ অবস্থায় সেখানে আসেন। এলাকার মানুষ সেখান থেকে বের করে দেওয়ায় নিজেরাই গন্ডগোলে জড়িয়ে পড়েন। মারামারির ঘটনায় তৃণমূলের দলের কেউ যুক্ত নয় বলে তিনি জানান।
রায়গঞ্জ থানার পুলিশ জানিয়েছেন, বন্দরে একটি মারামারির ঘটনা ঘটেছে। একজনকে আটক করা হয়েছে। ঘটনাটির তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। বিজেপি যুব মোর্চার প্রাক্তন জেলা সভাপতি ভক্ত রায়ের উপর হামলার ঘটনার প্রতিবাদে রায়গঞ্জ শহরে এম জি রোড এবং হেমতাবাদের রায়গঞ্জ বালুরঘাট রাস্তা অবরোধ করেছে যুব মোর্চার সদস্যরা। এই অবরোধের ফলে ব্যপক যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। তৃণমূল কংগ্রেস আশ্রিত দুষ্কৃতীদের গ্রেফতার এবং শহরে বেআইনি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধারের দাবি জানানো হয়েছে।
বিজেপি উত্তর দিনাজপুর জেলা সভাপতি বিশ্বজিৎ লাহিড়ীর অভিযোগ, রায়গঞ্জ পৌরসভার ২২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর তপন দাস এবং তাঁর ছেলে সানকিং এলাকায় সন্ত্রাসের বাতাবরন তৈরি করেছেন। ভোটের আগে বাড়ি বাড়ি আগ্নেয়াস্ত্র মজুত করা হয়েছে। পুলিশকে বেআইনি অস্ত্র উদ্ধারের জন্য আবেদন করা হলেও পুলিশ বেআইনি অস্ত্র উদ্ধারে কোনও পদক্ষেপ গ্রহন করেনি। আগেও বিজেপি কার্যকর্তাদের উপর হামলা চালানো হয়েছিল বলে তাঁর অভিযোগ। পুলিশ সেই অভিযোগের ভিত্তিতে কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ করে নি।
হুশিয়ারির সুরে তিনি বলেছেনে, এবার পুলিশ সানকিং ও তপনকে গ্রেফতার করা না হলে আগামীতে তাঁরা আরও বৃহত্তর আন্দোলনে নামবেন। তৃণমূল কংগ্রেস দলীয় কর্মীদের উপর এই হামলা বন্ধ না করলে আগামীতে আরও বৃহত্তর আন্দোলনে নামার হুমকি দিয়েছেন জেলা সভাপতি বিশ্বজিৎ লাহিড়ী।
Comments
Post a Comment